এই খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়ামসহ নানান পুষ্টিগুণ। এসব খাদ্য উপাদান শরীরে অতীব প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে যখন আপনার বয়স পৌঁছাবে ৩০-এর কোঠায়।
সুগাই খেজুর প্রাকৃতিক শর্করার একটি ভালো উৎস, যা দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
এগুলি ফাইবারের একটি ভাল উত্স, যা আপনাকে খাওয়ার পরে পূর্ণ এবং তৃপ্ত বোধ করতে সহায়তা করতে পারে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: সুগাই খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হার্টের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এগুলিতে পটাসিয়ামও রয়েছে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এই খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
মজবুত হাড় ও দাঁত: সুগাই খেজুরে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
উন্নত মস্তিষ্কের কার্যকারিতা: সুগাই খেজুরে ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যেমন ভিটামিন বি৬ এবং পটাসিয়াম।
রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন এই খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে এই খেজুর।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
উন্নত হজম: সুগাই খেজুরের উচ্চ ফাইবার উপাদান হজমশক্তি উন্নত করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।